আনারসে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের এক দারুণ ফ্লেভার রয়েছে। শুধু আনারস গোগ্রাসে তো গেলা যায়-ই, তা ছাড়াও একে সালাদ, জুস আর ককটেল হিসেবেও খাওয়া যায়। অনেক স্থানেরই খাবার এবং ডেজার্ট আইটেমের মূল অংশ আনারস। পাশাপাশি এর পুষ্টি উপাদানের তালিকাও বেশ দীর্ঘ। এতে বিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ এবং ‘কে’
একযোগে রয়েছে। আরো আছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ইলেকট্রোলাইটস এবং ক্যারোটিনের মতো সাইটো-নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে।
আনারসে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস যা দেহের বিভিন্ন রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। দেহের কোষের ক্ষয় রোধ করে এই উপাদান। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনাকে অ্যাথেরোস্কেলোসিস, হৃদরোগ, আরথ্রাইটিস এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার থেকে বাঁচায়। এটি ঠাণ্ডা-সর্দি-জ্বর থেকে রক্ষা করে এবং শক্ত হাড় গঠনে সহায়তা করে। বিপাকক্রিয়ারও উন্নতি ঘটায় আনারস।
সবুজ পাতার মাঝে সোনালী-সবুজের মিশেলে খাঁজ কাটা আনারসকে দিয়েছে অদ্ভুত সুন্দর এক চেহারা। তাই সব মিলিয়ে ভোজনরসিক ছাড়াও খাদ্যে যার অরুচি তার মুখেও আনারস দারুণ স্বাদ এনে দেয়।
এখানে আনারসের বিভিন্ন স্বাদের তিনটি রেসিপি দেওয়া হলো। এর একটি পানীয় যার নাম পাইন কুলার, একটি পাইনঅ্যাপল অ্যান্ড ফিটা সালাদ এবং তৃতীয়টি পাইনঅ্যাপল হালুয়া।
পাইনকুলার
এতে লাগবে : আনারসের এক কাপ জুস, এক টেবিল চামচ লেবুর রস, এক টেবিল চামচ আদার রস, স্বাদের জন্য সামান্য লবণ এবং স্বাদ ও গন্ধ দিতে কিছু পুদিনা পাতা।
এবার এ সব উপকরণ একসঙ্গে মেশান এবং ঠাণ্ডা করে খেতে দিন। পুদিনা পাতা না মিশিয়ে গ্লাসের কিনারায় বসিয়ে দিতে পারেন।
এক গ্লাসের চার ভাগের তিন ভাগ পাইন কুলারের সঙ্গে বাকি এক ভাগ সোডা পানি মিশিয়ে নিয়েও খেতে পারেন।
পাইনঅ্যাপল অ্যান্ড ফিটা সালাদ
টুকরো করে কাটা আক কাপ আনারস, ফিটা পনির তিন টেবিল চামচ, দুই টেবিল চামচ বাদাম, সামান্য লবণ, মরিচ কাটা অর্ধেক টেবিল চামচ, এক টেবিল চামচ লেবুর রস, এক টেবিল চামচ চিনি এবং এক টেবিল চামচ সরিষা গুঁড়ো।
এই সব একসঙ্গে নিয়ে নাড়াচাড়া করুন যেন ফিটা পনির আনারস টুকরোগুলো সুন্দরভাবে মিশে যায়। ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
পাইনঅ্যাপল হালুয়া
গ্রেট করা পুরো একটি আনারস, এক কাপ মাওয়া, দুই টেবিল চামচ রেজিন, আধা কাপ চিনি, এক টেবিল চামচ এলাচ গুঁড়ো এবং আধা কাপ অয়েল।
একটি প্যানে তেল গরম করে গ্রেট করা আনারস ৫-১০ মিনিট ভাজুন। এই অবস্থাতেই মাওয়া মিশিয়ে নাড়াচাড়া করুন। ভালোমতো নাড়াচাড়ার পর তাতে অন্যান্য উপকরণগুলো একযোগে মিশিয়ে নিন। আরো কয়েক মিনিট তেলে ভাজতে থাকুন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেছে পাইনঅ্যাপল হালুয়া।
একযোগে রয়েছে। আরো আছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ইলেকট্রোলাইটস এবং ক্যারোটিনের মতো সাইটো-নিউট্রিয়েন্ট রয়েছে।
আনারসে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস যা দেহের বিভিন্ন রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। দেহের কোষের ক্ষয় রোধ করে এই উপাদান। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনাকে অ্যাথেরোস্কেলোসিস, হৃদরোগ, আরথ্রাইটিস এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার থেকে বাঁচায়। এটি ঠাণ্ডা-সর্দি-জ্বর থেকে রক্ষা করে এবং শক্ত হাড় গঠনে সহায়তা করে। বিপাকক্রিয়ারও উন্নতি ঘটায় আনারস।
সবুজ পাতার মাঝে সোনালী-সবুজের মিশেলে খাঁজ কাটা আনারসকে দিয়েছে অদ্ভুত সুন্দর এক চেহারা। তাই সব মিলিয়ে ভোজনরসিক ছাড়াও খাদ্যে যার অরুচি তার মুখেও আনারস দারুণ স্বাদ এনে দেয়।
এখানে আনারসের বিভিন্ন স্বাদের তিনটি রেসিপি দেওয়া হলো। এর একটি পানীয় যার নাম পাইন কুলার, একটি পাইনঅ্যাপল অ্যান্ড ফিটা সালাদ এবং তৃতীয়টি পাইনঅ্যাপল হালুয়া।
পাইনকুলার
এতে লাগবে : আনারসের এক কাপ জুস, এক টেবিল চামচ লেবুর রস, এক টেবিল চামচ আদার রস, স্বাদের জন্য সামান্য লবণ এবং স্বাদ ও গন্ধ দিতে কিছু পুদিনা পাতা।
এবার এ সব উপকরণ একসঙ্গে মেশান এবং ঠাণ্ডা করে খেতে দিন। পুদিনা পাতা না মিশিয়ে গ্লাসের কিনারায় বসিয়ে দিতে পারেন।
এক গ্লাসের চার ভাগের তিন ভাগ পাইন কুলারের সঙ্গে বাকি এক ভাগ সোডা পানি মিশিয়ে নিয়েও খেতে পারেন।
পাইনঅ্যাপল অ্যান্ড ফিটা সালাদ
টুকরো করে কাটা আক কাপ আনারস, ফিটা পনির তিন টেবিল চামচ, দুই টেবিল চামচ বাদাম, সামান্য লবণ, মরিচ কাটা অর্ধেক টেবিল চামচ, এক টেবিল চামচ লেবুর রস, এক টেবিল চামচ চিনি এবং এক টেবিল চামচ সরিষা গুঁড়ো।
এই সব একসঙ্গে নিয়ে নাড়াচাড়া করুন যেন ফিটা পনির আনারস টুকরোগুলো সুন্দরভাবে মিশে যায়। ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
পাইনঅ্যাপল হালুয়া
গ্রেট করা পুরো একটি আনারস, এক কাপ মাওয়া, দুই টেবিল চামচ রেজিন, আধা কাপ চিনি, এক টেবিল চামচ এলাচ গুঁড়ো এবং আধা কাপ অয়েল।
একটি প্যানে তেল গরম করে গ্রেট করা আনারস ৫-১০ মিনিট ভাজুন। এই অবস্থাতেই মাওয়া মিশিয়ে নাড়াচাড়া করুন। ভালোমতো নাড়াচাড়ার পর তাতে অন্যান্য উপকরণগুলো একযোগে মিশিয়ে নিন। আরো কয়েক মিনিট তেলে ভাজতে থাকুন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেছে পাইনঅ্যাপল হালুয়া।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন