লাড্ডু খেতে কে না পছন্দ করে। তবে গতানুগতিক সাধারণ লাড্ডুর চাইতে ভিন্নস্বাদের এই গাজর নারকেলের লাড্ডু অবশ্যই সবার মন জয় করে নেবে।
উপকরণ
গাজর কুড়ানো ৪ কাপ। দুধ আধা কাপ। বাটার বা ঘি আধা কাপ। এলাচ আধা চা-চামচ। চিনি আধা কাপ। কাঠবাদামের গুঁড়া আধা কাপ (চাইলে পেস্তাবাদামও দিতে পারবেন। বাদাম না দিলেও হবে)।
নারকেল কুড়ানোর পর চিপে পানি বের করে টিস্যু পেপারে ছড়িয়ে রাখবেন যাতে ঝরঝরে হয়ে যায়। আর যারা দেশের বাইরে থাকেন তারা দোকান থেকে desiccated coconut কিনে এনে ব্যবহার করতে পারেন।
পদ্ধতি
পাতিলে গাজর আর চিনি দিয়ে অল্প আঁচে ঢেকে রান্না করুন ১০ মিনিট। এবার দুধ দিয়ে ঢেকে রাখুন আরও ১৫ থেকে ২০মিনিট। তবে একদম অল্প আঁচে, মাঝে মাঝে নেড়ে দিবেন যাতে পাতিলের নিচে ধরে না যায়। দুধ আর চিনির পানি কমে আসলে বাটার আর এলাচগুঁড়া দিয়ে দিন, বেশি আঁচে এবার ঘন ঘন নাড়তে থাকুন। হালুয়া একদম শুকনা হয়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন। আর এর সঙ্গে কাঠবাদামের গুঁড়া মিশিয়ে দিন।
উপকরণ
গাজর কুড়ানো ৪ কাপ। দুধ আধা কাপ। বাটার বা ঘি আধা কাপ। এলাচ আধা চা-চামচ। চিনি আধা কাপ। কাঠবাদামের গুঁড়া আধা কাপ (চাইলে পেস্তাবাদামও দিতে পারবেন। বাদাম না দিলেও হবে)।
নারকেল কুড়ানোর পর চিপে পানি বের করে টিস্যু পেপারে ছড়িয়ে রাখবেন যাতে ঝরঝরে হয়ে যায়। আর যারা দেশের বাইরে থাকেন তারা দোকান থেকে desiccated coconut কিনে এনে ব্যবহার করতে পারেন।
পদ্ধতি
পাতিলে গাজর আর চিনি দিয়ে অল্প আঁচে ঢেকে রান্না করুন ১০ মিনিট। এবার দুধ দিয়ে ঢেকে রাখুন আরও ১৫ থেকে ২০মিনিট। তবে একদম অল্প আঁচে, মাঝে মাঝে নেড়ে দিবেন যাতে পাতিলের নিচে ধরে না যায়। দুধ আর চিনির পানি কমে আসলে বাটার আর এলাচগুঁড়া দিয়ে দিন, বেশি আঁচে এবার ঘন ঘন নাড়তে থাকুন। হালুয়া একদম শুকনা হয়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন। আর এর সঙ্গে কাঠবাদামের গুঁড়া মিশিয়ে দিন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন