মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে নারীরা সাধারণত স্কার্ফ বা হিজাব পড়েন৷ মাথার চুল ঢেকে রাখাই এই হিজাবের মুখ্য উদ্দেশ্য৷ কিন্তু বর্তমানে এটি যেন ফ্যাশান অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে৷ আর তার ফলে ফ্যাশান মঞ্চেও এখন উঠে এসেছে হিজাব৷
কথা হচ্ছে ‘টোকিও ফ্যাশান উইক’ নিয়ে৷ সেখানে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ডিজাইনাররা তাদের পোশাক নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন৷
কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার এক ডিজাইনার হাজির হয়েছিলেন নানা ধরণের হিজাব নিয়ে৷ নিজের শরৎ ও শীতের পোশাক সম্ভারের নাম দিয়েছেন তিনি ‘নূরজাহরা’৷
নূরজাহরা অর্থ দীপ্তিময় আলো৷ আরবি শব্দ নূরজাহরা নামটি নেয়া হয়েছে ফাতিমা জাহরার নাম থেকে৷ ফাতিমা ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর কন্যা৷ ডিজাইনার উইন্দ্রি উইদিয়েস্তা ধারি সাংবাদিকদের বলেন, হিজাব আসলে কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়৷
এই ঢিলাঢালা পোশাকে শরীর ঢেকে রাখার পাশাপাশি তুমি কতটা আভিজাত্য ফুটিয়ে তুলতে পারো, এর মাধ্যমে সেটাই প্রকাশ পায়৷ ইসলামিক রাষ্ট্রগুলোতে চুল এবং ঘাড় ঢেকে রাখা খুব স্বাভাবিক একটি রীতি বলে জানান তিনি৷
ইরানে বিপ্লব এবং আরব বসন্তের ফলে এই হিজাব ফ্যাশানের অনুষঙ্গ হয়ে উঠলেও অনেক দেশের ক্রীড়াঙ্গনে এখনও হিজাব পড়ে প্রবেশ নিষেধ৷ তবে ধারির কাছে হিজাব শুধুমাত্র একটি ফ্যাশান অনুষঙ্গ৷ আর তার সঙ্গে সঙ্গে এটা বেশ আরামদায়ক পোশাক – এমনটাই মনে করেন ধারি৷ তাই এটাকে ধর্মীয় পোশাক বলতে একেবারেই রাজি নন তিনি৷ তিনি জানান, ‘‘আমরা মানুষকে জানাতে চাই, হিজাব পরা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ খুব সহজে নিজেরাই এটা পড়তে পারেন৷”
উইন্দ্রি উইদিয়েস্তা ধারির ডিজাইন করা হিজাবগুলো সুতি এবং সিল্কের তৈরি৷ কয়েকটিতে আছে প্রাকৃতিক রঙের প্রিন্ট, কয়েকটিতে টাইডাই, আবার কখনও বা ইন্দোনেশিয়ান বাটিক৷ তিনি জানান, ‘‘প্রাচীন প্রথাগত ভাবনাও তিনি তার ডিজাইনে প্রয়োগ করেছেন, যার ফলে তার সৃষ্টির মধ্যে একটা যেন স্বতন্ত্র ধারণা তৈরি হয়।
কথা হচ্ছে ‘টোকিও ফ্যাশান উইক’ নিয়ে৷ সেখানে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ডিজাইনাররা তাদের পোশাক নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন৷
কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার এক ডিজাইনার হাজির হয়েছিলেন নানা ধরণের হিজাব নিয়ে৷ নিজের শরৎ ও শীতের পোশাক সম্ভারের নাম দিয়েছেন তিনি ‘নূরজাহরা’৷
নূরজাহরা অর্থ দীপ্তিময় আলো৷ আরবি শব্দ নূরজাহরা নামটি নেয়া হয়েছে ফাতিমা জাহরার নাম থেকে৷ ফাতিমা ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর কন্যা৷ ডিজাইনার উইন্দ্রি উইদিয়েস্তা ধারি সাংবাদিকদের বলেন, হিজাব আসলে কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়৷
এই ঢিলাঢালা পোশাকে শরীর ঢেকে রাখার পাশাপাশি তুমি কতটা আভিজাত্য ফুটিয়ে তুলতে পারো, এর মাধ্যমে সেটাই প্রকাশ পায়৷ ইসলামিক রাষ্ট্রগুলোতে চুল এবং ঘাড় ঢেকে রাখা খুব স্বাভাবিক একটি রীতি বলে জানান তিনি৷
ইরানে বিপ্লব এবং আরব বসন্তের ফলে এই হিজাব ফ্যাশানের অনুষঙ্গ হয়ে উঠলেও অনেক দেশের ক্রীড়াঙ্গনে এখনও হিজাব পড়ে প্রবেশ নিষেধ৷ তবে ধারির কাছে হিজাব শুধুমাত্র একটি ফ্যাশান অনুষঙ্গ৷ আর তার সঙ্গে সঙ্গে এটা বেশ আরামদায়ক পোশাক – এমনটাই মনে করেন ধারি৷ তাই এটাকে ধর্মীয় পোশাক বলতে একেবারেই রাজি নন তিনি৷ তিনি জানান, ‘‘আমরা মানুষকে জানাতে চাই, হিজাব পরা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ খুব সহজে নিজেরাই এটা পড়তে পারেন৷”
উইন্দ্রি উইদিয়েস্তা ধারির ডিজাইন করা হিজাবগুলো সুতি এবং সিল্কের তৈরি৷ কয়েকটিতে আছে প্রাকৃতিক রঙের প্রিন্ট, কয়েকটিতে টাইডাই, আবার কখনও বা ইন্দোনেশিয়ান বাটিক৷ তিনি জানান, ‘‘প্রাচীন প্রথাগত ভাবনাও তিনি তার ডিজাইনে প্রয়োগ করেছেন, যার ফলে তার সৃষ্টির মধ্যে একটা যেন স্বতন্ত্র ধারণা তৈরি হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন