লেবু গাছ বড় হয় বলে ফ্ল্যাটবাড়ির অল্প জায়গায় গাছ লাগানোর ঝামেলায় যেতে চান না অনেকেই। কিন্তু কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই অল্প জায়গায় ঘরের ভেতরেই লেবুর চাষ করা যায়। তাহলে লেবু চাষে আর আপত্তি থাকার কথা নয়। এবার দেখা যাক, কীভাবে সহজেই ঘরে লেবুর চাষ করা যায়-
আপনার পছন্দের লেবুর চারাটি নার্সারি থেকে সংগ্রহ করুন। কেনার আগে অবশ্যই জেনে নেবেন সেই গাছ কতটা বড় হবে। গাছের আকৃতির ওপর নির্ভর করে এরপর টব কিনতে হবে কিনা। অথবা বাসায় যদি পুরনো টব থাকে তাহলে সেটাকেই ভালোভাবে পরিস্কার করে নিতে পারেন।
চাষ পদ্ধতি
টবের নিচে পানি নিষ্কাশনের ফুটো না থাকলে নিজেই সাবধানে ফুটো তৈরি করে নিন কারণ পানি জমে থাকলে গাছেরই ক্ষতি। আপনার গাছ যদি বেশ বড় হবার সম্ভাবনা থাকে তাহলে প্লাস্টিকের পুরনো বালতিতেও এভাবে ফুটো করে টব বানিয়ে নিতে পারেন। টবের নিচে দেবার জন্য মাটি বা প্লাস্টিকের প্লেট পাওয়া যায়। আপনার টবের আকৃতির থেকে একটু বড় আকৃতির প্লেট কিনুন যাতে অতিরিক্ত পানি মেঝে ময়লা না করে সেখানে জমা হয়। এই প্লেটে কিছু নুড়িপাথর রেখে তাতে পানি দিয়ে দিন। এরপর এর ওপরে রাখুন আপনার টবটাকে। এতে সরাসরি গাছের শিকড়ে পানি লাগবে না কিন্তু গাছ ঠিকই প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা পাবে। এরপর টবের তলায় কিছু খোয়া বিছিয়ে দিয়ে এর ওপরে মাটি ভরে দিন। টবের অর্ধেক পরিমাণ মাটি দিয়ে ভরুন। একটু অম্লীয় মাটি লেবুর জন্য ভালো। মাটিতে কম্পোস্ট যোগ করে নিতে পারেন।
নার্সারি থেকে আনা গাছটিকে এবার টবের ভেতরে স্থাপন করুন এবং টবের খালি অংশ মাটি দিয়ে ভরে দিন। মাটি বেশ চেপে চেপে দিন যাতে অতিরিক্ত বাতাস না থাকে। গাছের কাণ্ড মাটির নিচে রাখবেন না, তাহলে পচে যাবে। গাছ লাগানোর পর পরই পানি দিন।
পরিচর্যা
গাছে পানি দিতে হবে নিয়মিত। আর লেবু গাছ ভাল রাখার জন্য এই পানিতাকে একটু অম্লীয় করে নিতে পারলে ভালো। পানি দেবার সময় ১লিটার পানিতে আধা চা-চামচ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে নিতে পারেন। ঘরের ভেতরে গাছ রাখলে একটা স্প্রেয়ার ব্যবহার করে এর পাতায় পানি স্প্রে করতে পারেন। এতে গাছ ভাল থাকবে। তবে বৃষ্টি বাদলার দিনে বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকে বলে এটা করার দরকার হবে না। দক্ষিণমুখী জানালার কাছে রাখুন আপনার লেবুর টব, কারণ আলো বাতাসে এই গাছ ভালো বাড়বে। ৮-১২ ঘণ্টা সূর্যের আলো পেলে ভালো। নাইট্রজেন বেশি আছে এমন মিশ্র সার দিতে হবে লেবু গাছের গোড়ায়। মাসে একবার বা দুইবার সার দিলেই যথেষ্ট। লেবু গাছের ডালপালা ছাঁটাই করে দিতে হয় । মরা, ভাঙ্গা এবং রোগাক্রান্ত ডাল কেটে ফেলতে হবে।
আপনার পছন্দের লেবুর চারাটি নার্সারি থেকে সংগ্রহ করুন। কেনার আগে অবশ্যই জেনে নেবেন সেই গাছ কতটা বড় হবে। গাছের আকৃতির ওপর নির্ভর করে এরপর টব কিনতে হবে কিনা। অথবা বাসায় যদি পুরনো টব থাকে তাহলে সেটাকেই ভালোভাবে পরিস্কার করে নিতে পারেন।
চাষ পদ্ধতি
টবের নিচে পানি নিষ্কাশনের ফুটো না থাকলে নিজেই সাবধানে ফুটো তৈরি করে নিন কারণ পানি জমে থাকলে গাছেরই ক্ষতি। আপনার গাছ যদি বেশ বড় হবার সম্ভাবনা থাকে তাহলে প্লাস্টিকের পুরনো বালতিতেও এভাবে ফুটো করে টব বানিয়ে নিতে পারেন। টবের নিচে দেবার জন্য মাটি বা প্লাস্টিকের প্লেট পাওয়া যায়। আপনার টবের আকৃতির থেকে একটু বড় আকৃতির প্লেট কিনুন যাতে অতিরিক্ত পানি মেঝে ময়লা না করে সেখানে জমা হয়। এই প্লেটে কিছু নুড়িপাথর রেখে তাতে পানি দিয়ে দিন। এরপর এর ওপরে রাখুন আপনার টবটাকে। এতে সরাসরি গাছের শিকড়ে পানি লাগবে না কিন্তু গাছ ঠিকই প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা পাবে। এরপর টবের তলায় কিছু খোয়া বিছিয়ে দিয়ে এর ওপরে মাটি ভরে দিন। টবের অর্ধেক পরিমাণ মাটি দিয়ে ভরুন। একটু অম্লীয় মাটি লেবুর জন্য ভালো। মাটিতে কম্পোস্ট যোগ করে নিতে পারেন।
নার্সারি থেকে আনা গাছটিকে এবার টবের ভেতরে স্থাপন করুন এবং টবের খালি অংশ মাটি দিয়ে ভরে দিন। মাটি বেশ চেপে চেপে দিন যাতে অতিরিক্ত বাতাস না থাকে। গাছের কাণ্ড মাটির নিচে রাখবেন না, তাহলে পচে যাবে। গাছ লাগানোর পর পরই পানি দিন।
পরিচর্যা
গাছে পানি দিতে হবে নিয়মিত। আর লেবু গাছ ভাল রাখার জন্য এই পানিতাকে একটু অম্লীয় করে নিতে পারলে ভালো। পানি দেবার সময় ১লিটার পানিতে আধা চা-চামচ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে নিতে পারেন। ঘরের ভেতরে গাছ রাখলে একটা স্প্রেয়ার ব্যবহার করে এর পাতায় পানি স্প্রে করতে পারেন। এতে গাছ ভাল থাকবে। তবে বৃষ্টি বাদলার দিনে বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকে বলে এটা করার দরকার হবে না। দক্ষিণমুখী জানালার কাছে রাখুন আপনার লেবুর টব, কারণ আলো বাতাসে এই গাছ ভালো বাড়বে। ৮-১২ ঘণ্টা সূর্যের আলো পেলে ভালো। নাইট্রজেন বেশি আছে এমন মিশ্র সার দিতে হবে লেবু গাছের গোড়ায়। মাসে একবার বা দুইবার সার দিলেই যথেষ্ট। লেবু গাছের ডালপালা ছাঁটাই করে দিতে হয় । মরা, ভাঙ্গা এবং রোগাক্রান্ত ডাল কেটে ফেলতে হবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন