বাঙালির প্রাণের মিষ্টি হচ্ছে রসগোল্লা। বলাই বাহুল্য যে অনেকেই এই মিষ্টি তৈরি করেন ঘরে আর একেকজনের রেসিপি একেক রকম। এই রেসিপিতে ছানা তৈরি থেকে পরিবেশন পর্যন্ত থাকছে প্রতিটি ধাপের বিস্তারিত বর্ণনা।
আনারসে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের এক দারুণ ফ্লেভার রয়েছে। শুধু আনারস গোগ্রাসে তো গেলা যায়-ই, তা ছাড়াও একে সালাদ, জুস আর ককটেল হিসেবেও খাওয়া যায়। অনেক স্থানেরই খাবার এবং ডেজার্ট আইটেমের মূল অংশ আনারস। পাশাপাশি এর পুষ্টি উপাদানের তালিকাও বেশ দীর্ঘ। এতে বিটামিন ‘এ’, ‘সি’, ‘ই’ এবং ‘কে’
ঘরে অনেকেই টুকিটাকি কুকি তৈরি করতে পারেন। মিষ্টি কুকিগুলো খেতে বেশ ভালোই লাগে। কিন্তু বিকেলের নাস্তায় চায়ের সাথে সবচাইতে বেশি ভালো লাগে নোনতা বিস্কুট। কুকি বাসায় তৈরি করার পদ্ধতিটি অনেকের জানা হলেও
উপকরণ – কাঁচা পেঁপে দেড় কাপ (ছবি দেখে কেটে নিন। চিকন ঝুরি ঝুরি হবে) – চেরি টমেটো ৮-১০ টি (দুই ফালি করে কেটে নিন। এটা না পেলে রেগুলার টমেটো ব্যবহার করুন) – গাজর ১/৪ কাপ (ছবি দেখে কেটে নিন)
আমলকিতে রয়েছে আশ্চর্য্য সব ভেষজ গুন। ত্বক, চুল ও চোখের যত্ন থেকে ক্যান্সারের মতো রোগ প্রতিরোধেও ক্ষুদ্র আকৃতির এই ফল রাখতে পারে বিরাট ভূমিকা। ভিটামিন সি’সমৃদ্ধ আমলকিতে রয়েছে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের ক্ষমতা।
উপকরণঃ – ২ কাপ কুচি করে কাটা মুরগীর মাংস অথবা মুরগীর কিমা – ১ কাপ লম্বাটে চিকন করে কুচি করা আলু – ১ কাপ লম্বাটে চিকন করে কুচি করা গাজর – ২ টি পেঁয়াজ মিহি কুচি
বৈশাখের শুরুতে গাছে গাছে কাঁচা আমের সমারোহ সবারই নজর কাঁড়ে। টসটসে পাকা আম খেতে সবাইকে জৈষ্ঠ্য পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কিন্ত কাঁচা আম দিয়েই যদি মজাদার টকমিষ্টি জুস তৈরী করা যায় তাহলে আর ঐ পর্যন্ত অপেক্ষা করা কি দরকার।
পহেলা বৈশাখ প্রায় দোরগোড়ায় চলে এসেছে। বাংলা নববর্ষের প্রথম এই দিনটি আমাদের জন্য যেমন উৎসব আর আনন্দের, তেমনি এই দিনটিকে ঘিরে চলে খাবারেরও নানা আয়োজন। তবে অন্য সব আয়োজনের থেকে ইলিশ মাছের
বর্তমান ব্যস্ত সময়ে দাওয়াতের আয়োজন করাটা খুবই কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার। সকাল থেকে শুরু করলেও শেষ হতে চায়না। তারপর মরার উপর খাড়ার ঘাঁ, গ্যাসের কথা তো আর নাই বললাম, খালি আসে আর যায়।
রাতে সবার খাওয়া শেষে প্রায়ই দেখা যায় হাড়িতে অনেক ভাত রয়ে গেছে। অনেকেই এ ভাতটুকু ফেলে দেয়। কিন্তু অপচয় না করে পরদিন সকালের নাস্তায় এটি দিয়ে তৈরী করতে পারেন পরিবারের সকলের পছন্দের চিকেন/মাটন ফ্রাইড রাইস।
গরমকালে যেমন মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই, তেমনি আবার গরমকাল মানেই মৌসুমী ফলের মেলা। আম, কাঁঠাল আর লিচুর মাঝখানে সারা বছরের ফল কলা বোধহয় কিছুটা ব্যাকফুটেই চলে যায়। তাই এ সময়ে গরমে ঠান্ডা পরশ পেতে কলা দিয়ে বানিয়ে ফেলুন অন্যরকম ব্যানানা আইসক্রিম।
পুডিং তো আমরা কতোই খাই। তবে সেই পুডিং এ যদি আনা যায় ক্রিম আর ভ্যানিলার টুইস্ট তাহলে তা আপনার রসনায় যোগ করবে বাড়তি আমেজ। এর জন্য আপনার রান্নাঘরের বাইরেও যেতে হবে না।
মুঘল আমল শেষ হয়েছে বহুদিন আগে। বাঙালী মুঘল আমলের আর কিছু ধরে রাখুক চাই না রাখুক, মোঘলাই খাবারের আকর্ষণ মনে হয় আমাদের আজীবনেও শেষ হবে না। বিরিয়ানী থেকে শুরু করে কাবাব কোনটাই যেন আমাদের উৎসব আয়োজন থেকে বাদ না পরে সেজন্য আমরা সর্বদা সচেষ্ট থাকি।
পায়েশ খেতে ভালবাসে না এমন বাঙালী মনে হয় খুজে পাওয়া যবেনা। যেকোন উৎসব আয়োজনে যদি পাতে পায়েশ না থাকে তাহলে যেন তা অপূর্ণই রয়ে যায়। কিন্তু গতানুগতিক পায়েশ না করে আনতে পারেন একটু চমক।
গরমে সবার জীবন যখন অতীষ্ট হওয়ার পর বাইরে এখন রিমঝিম বৃষ্টি, এমন সময় আম খেতে কার না ইচ্ছা করে। আসলে আম এমন একটি ফল, যা আমাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। গরম মানেই আম। খাওয়ার শেষে ফলের প্লেটেই হোক বা ক্ষীর, মিল্ক শেক, পুডিং অথবা
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলের একটি সুস্বাদু ও জনপ্রিয় খাবারের নাম পাও ভাজি। স্যাটেলাইট টেলিভিশনের বদৌলতে আমরা নিশ্চই এর নামের সাথে পরিচিত। অনেকে হয়তো বিভিন্ন ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে ইতোমধ্যে নিয়েছেন এর স্বাদ। আসলে পাও বা ঘিয়ে ভাজা বন রুটির সাথে বিশেষ ধরণের
বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় এবং মুখরোচক একটি খাবারের নাম শর্মা। যেকোন ফাস্টফুডের দোকানে শর্মা প্রেমীদের ভিড় সবসময়ই লক্ষ্যকরার মতো। এটি মূলত মধ্যপ্রাচ্যের সুস্বাদু একটি খাবার। পিটা ব্রেডের ভেতর বিভিন্ন ধরণের মাংস
মোরগের কত প্রকারের রান্না এই দুনিয়াতে আছে তা কে জানে! মোরগ বা চিকেন এমনি এক প্রকারের খাবার এই দুনিয়ায় যে, এটা যে কোন ভাবে রান্না করে এমনকি আগুনে শুধু ঝলসে দিলেও দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষ এটা খেতে পারবে। দুনিয়ার সকল স্থানের, সকল মানুষকে মোরগ/মুরগী
হরেক রকম ইফতারির আইটেমের মাঝে ডিমচপ সত্যিই একটা বিশেষ স্থান দখল করে রেখেছে। রোজায় কয়েকদিন ইফতারিতে এমন চপ খেয়ে আমি অভিভূত। শিশুরা এই ডিমের চপ খেতে খুব পছন্দ করবে বলে আমি মনে করি।এতে সারাদিন রোজা রাখার পর পুষ্টি চাহিদা যেমন পূরণ হবে তেমনি তৃপ্তি দিয়েও মনটা ভরে উঠবে।
জিলাপী, কে না পছন্দ করেন! মিষ্টি জাতীয় খাবারের কথা মনে আসলেই প্রথমেই জিলাপীর কথা মনে পড়ে। বাংলাদেশের প্রায় মানুষই জিলাপীর স্বাদ নিয়েছেন বলে আমি মনে করি। এখন কথা হচ্ছে জিলাপী বানানো কি কঠিন কাজ! না,
কর্মব্যস্ত জীবনে সবসময় সাজিয়ে-গুছিয়ে সময় নিয়ে রান্না করা সম্ভব হয় না। ঝটপট রান্নার কাজটা সেরে যেতে হয় অন্য কাজে। তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। চলুন তাড়াতাড়ি রান্না করার কিছু টিপস জেনে নিই।
গরমটা ইদানিং একটু বেশীই পরা শুরু করেছে। সকাল শুরু হতে না হতেই রোদের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। বারোটা বাজার আগেই গরমের কারণে জীবন অতিস্টপ্রায়। ঘরে বা বাইরে কোনো জায়গায় গরমের কারণে শান্তি পাওয়া যায় না। এই সময় সবাই ঠাণ্ডা পানীয় খুঁজে থাকেন।
ফুচকা: লাল আটা ২ কাপ, সুজি আধা কাপ, তালমাখনা ২ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, পানি প্রয়োজনমতো। সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে শক্ত ডো বানিয়ে রুটি বেলে ছোট ছোট করে কেটে ডুবো তেলে ভেজে ফুচকা তৈরি করে নিন।
শিক কাবাব মানেই মাংস? তাহলে নিরামিষাশী বা শরীর সচেতন মানুষেরা কী খাবেন? চিন্তা নেই, সবজি দিয়েও তৈরি করা যায় শিক কাবাব। আর আলু ও ডিমের সমন্বয়ে এত দারুণ কাবাব তৈরি হবে যে মাংসের অভাব অনুভবই করবেন না। সব মিলিয়ে খুব অল্প সময়ে, মাত্র ৩০ মিনিটে তৈরি করে ফেলতে পারবেন
কাবাব খেতে কে না পছন্দ করে? অনেক দিন গরমের পর আবহাওয়াটা এখন স্বাস্তিদায়ক হওয়ায় একটু কাবাব খাওয়াই যায়। তবে যদি ভিনদেশী স্বাদ পেতে চান তাহলে শিখে নিন পেশোয়ারি ভুনা কাবাবের রেসিপিটি।
একটু ভাজাভুজি কিংবা খিচুড়ি-পোলাও এমনকি ফ্রাইড রাইসেও সাথেও ধনেপাতার চাটনি কিন্তু বেশ লাগে খেতে। অনেক রেস্তোরাঁতেই খাবারের সাথে পরিবেশন করা হয় এই চাটনি। তবে এখন আর রেস্তরাঁয় নয়, আপনি চাইলে নিজেই তৈরি করে নিতে পারবেন। আর তাও খুব সামান্য সময়ে।
ঈদ উৎসবে ঝালের পাশাপাশি একটু মিষ্টি খাবার না হলে কি চলে? মোটেই নয়। আমরা বাঙালিরা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে বেশ পছন্দ করে থাকি। আর ঈদের মতো বড় উৎসবগুলোতে সেমাই, পায়েস ও ক্ষীর জাতীয় মিষ্টি খাবারের প্রচলনই বেশি। আজকে চলুন তবে শিখে নেয়া যাক একটু ভিন্নস্বাদের ‘কাশ্মীরি ক্ষীরের’
বাচ্চারা তো শাকসবজি মোটেই খেতে চায় না, এমনকি অনেক বড় মানুষও শাকসবজি দেখলে চোখমুখ কুঁচকে ফেলেন। বিস্বাদ এই শাকসবজিকে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে জুড়ি নেই শৌখিন রাঁধুনি সায়মা সুলতানার। আজ তিনি নিয়ে এসেছেন মিনি অন্থুন রেসিপি। এক কাপ চা কিংবা কফির সাথে দারুণ জমবে
একই খাবারে দুই রকম স্বাদ, এই ডাবল লেয়ার পুডিং সত্যিই খেতে মজাদার। উপকরণ ডিম ৬টি। চিনি ১ কাপ। পানি ১ কাপ। চকলেট সিরাপ ১ টেবিল-চামচ, লেমন এসেন্স ১ চা-চামচ। কেরামেল ১ টেবিল-চামচ। গুঁড়া দুধ ১ কাপ।
টক ফলের সাথে একটু লবণ মরিচের গুড়া আর একটু খানি কাসুন্দি না হলে যেন চলেই না। অল্প একটু কাসুন্দিই যে কোনো টক ফলের স্বাদ বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে। খুব সহজে ঘরেই তৈরি করা যায় একেবারে দোকানের মতো স্বাদের কাসুন্দি। জেনে নিন সহজ রেসিপিটি।
চলছে জলপাইয়ের মৌসুম, আর এই সময়ে আচার তৈরি না করলে কি চলে? জলপাইয়ের একটা বড় সমস্যা হলো, এই আচার কিছুতেই সুস্বাদু হতে চায় না। অনেকের আচারই বেশ শক্ত রয়ে যায়। আবার অনেকেই জানেন না জলপাইয়ের মিষ্টি আচার তৈরির রেসিপি।
চাওমিনের কথা শুনলে জিভে জল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। বিশেষ করে বাচ্চাদের কাছে চাওমিন অনেক বেশিই প্রিয়। বিকেলের নাস্তায় পরিবারের মানুষের সামনে কি দেবেন ভাবছেন? একেবারেই দুশ্চিন্তা না করে সহজ করে রেঁধে ফেলুন মজাদার ‘চিকেন শ্রিম্প চাওমিন’।
ভুল করে খাবারে ঝাল বেশি দিয়ে ফেলেছেন, এখন মুখেই দেয়া যাচ্ছে না? দুশ্চিন্তার কিচ্ছু নেই, খাবার থেকে বাড়তি ঝাল কমিয়ে ফেলার জন্য আছে দারুণ কিছু উপায়। ঝোল হোক, ভুনা হোক, স্যুপ হোক ভাজাপোড়া হোক বা চাইনিজ খাবার; সব ধরণের খাবার থেকেই ঝাল কমিয়ে ফেলার জন্য জেনে নিন দারুণ কিছু টিপস।